Saturday, January 9, 2016

translate english to bengali

translate english to bengali


শহরের কোলাহলে প্রতিদিনই হাঁপিয়ে উঠে পলিত। পুরুষগুলো এত বিশ্রী! একটু সুযোগ পেলেই ফস করে হাত ছুঁয়ে দেয় স্তনের বোঁটায়। কিংবা কনুই ঠেকিয়ে দেয় অতি যত্ন করে ব্রার ভেতরে গুছিয়ে রাখা বস্তু দুটিতে। পায়ের তালু থেকে মাথা পর্যন্ত শির শির করে বেয়ে উঠে যায় একটা স্রোত। শীতযামের রাত্রির বাতাসের মতোই।
ফার্মগেট ওভারব্রীজের পাশ দিয়ে ফুটপাত ধরে হেঁটে যেতে আজও একই অবস্থা হলো ওর। কোচিং সেন্টার থেকে বের হয়ে ব্রীজ পার হয়ে রিক্সা ধরবে সে। সাথে বান্ধবী সাবা।
হারামজাদার কাণ্ড দেখেছিস সাবু?
কী? হালকা স্বরে জানতে চায় সাবা। যদিও সে ভালো করেই জানে কী ঘটেছে। তারপর মুখ ঘুরিয়ে নিয়ে বলে, চল। এদের সাথে না লাগাই ভালো।
দাঁতে দাঁত ঘষে পলিত। চুপচাপ বান্ধবীর কথামতো ব্রীজ পার হয়ে রিক্সা ধরে ওরা।
দুপুরে ঢাকা শহরে রিক্সা পাওয়া যায় না বললেই হয়। কিন্তু পলিত ও সাবার মতো মেয়েদের জন্য রিক্সাওয়ালাদের দরাজ দিল। রিক্সায় চড়ে পলিতের মন খারাপ ভাবটা আর থাকে না। দুপুরের কড়া রোদের মাঝেও এক ধরনের আনন্দ খোঁজে পায় সে। বাতাসে জলীয় বাস্পের পরিমান অত্যধিক বলে ঘাম শুকিয়ে না গিয়ে চটচটে হয়ে গায়ে লেগে থাকে। ব্যাগ থেকে টিস্যু বের করে কসমেটিকস দিয়ে অতি যত্ন করে ঘষে মেজে পরিষ্কার করা শরীরটায় জমে থাকা ঘামগুলো সাবধানী হাতে মুছে ফেলে ধাঁই করে বাতাসে ছুঁড়ে মারে দোমড়ানো মুচড়ানো টিস্যুটা।
সাবা সেদিকে খানিক তাকিয়ে থেকে সেও বের করে আনে একটা টিস্যু।
আই অ্যাম নট আ গার্ল, নট ইয়েট আ ওমেন। গুন গুন করে ব্রিটনির গান ধরে পলিত।
তারপর হাসতে হাসতে বলে, একটা ব্যাপার ল্য করেছিস সাবু?
প্রশ্নবোধক দৃষ্টি মেলে মায়া হরিণীর মতো তাকায় সাবু- কোনটা?
হারামজাদার ব্যাটা যদি স্মার্ট হয় তাহলে শরীরটায় কেমন যেন এক ধরনের আনন্দের ঢেউ খেলে। আর যদি বাজে টাইপ হারামজাদা হয় তাহলে শরীর কেমন ঘুলিয়ে উঠে। কথা কটি বলতে মিটমিট করে হাসে পলিত।
অবাক হয়ে পলিতের দিকে তাকিয়ে থাকে সাবা।
কী! আশ্চর্য! তুই কি তাহলে অনেকের সাথে ইচ্ছে করেই ধাক্কা খাস নাকি?
দূর! শ্রাগ করে পলিত। এই তোর ভাবনা আমার সম্পর্কে?
তাহলে যে বললি? অপরাধীর মতো প্রশ্ন করে সাবা।
পলিত হাসে। হাসতে হাসতে আকাশের দিকে তাকায়। ভর দুপুরের সূর্যটাকে মনে হয় পূর্ণিমার চাঁদ। পলিত চাঁদের দিকে তাকিয়ে থাকে অপলক চোখে। দেখে এবং মুগ্ধ হয়। যেন মুগ্ধ না হলে কোনো সমস্যা হবে। চাঁদের হাসির বাঁধ ভেঙেছে উছলে পড়ে আলো। রিনঝিন কণ্ঠে গান গায় পলিত আর হাসে । হাসির দমকে চ্যাংড়া রিক্সাওয়ালা মাথা ঘুরিয়ে তাকায়।
তোকে নিয়ে এই জ্বালা! কখন কি বলিস নিজেই জানিস না। সাবু গাল ফুলায়।
গলির ভেতরে ঢুকে যায় রিক্সা। দুপুরের কড়া রোদে রাস্তা প্রায় খালি।
সাবার কথায় মজা পায় পলিত।
বাম হাতের তর্জনি ও বৃদ্ধাঙ্গুলি দিয়ে নিচের ঠোঁট ভাঁজ করে ধরে অতি দ্রুত বাতাস টেনে নিয়ে ফুসফুস ভরাট করে। বাতাসের স্রোত সৃষ্টি হয়। স্রোতের ঘুর্নিতে অদ্ভুতভাবে বেজে উঠে শিস।
থামবি? ধমকে উঠে সাবা। না হলে আমি কিন্তু নেমে পড়লাম।
থামছি বাপ! হাসির স্রোত বেরিয়ে আসে পলিতের মুখ থেকে। তুই অতো ভীতু কেন রে? একটা গল্প শুনবি?
গল্পের কথা শুনে মজা পায় সাবা। হাসি হাসি মুখে বলে , শুনবো তো।
বিকেলে, হ্যাঁ, বিকেলে চলে আয় আমাদের বাসায়। বাসায় কেউ নেই।
পলিত ভেবেছিল বিকেলে সাবা আসবে না। সাধারণত সে যা করে। ভুলে যায় বেমালুম। কিন্তু আজ ব্যতিক্রম তার চিন্তা। নির্দিষ্ট সময়ের আগেই সাবা চলে আসে।
খুব ভালো লাগছে তোকে দেখে । খুশিতে নেচে উঠে পলিত। সত্যি কথা বলি, তোকে গল্প শোনানোর জন্য আনিনি। অন্য একটা কাজ আছে।
সাবার কিছুটা মন খারাপ হয়।
সিগারেট খাবি? পলিত জিজ্ঞেসা করে সাবাকে।
কী খাবো? আশ্চর্য হয় সাবা।
সিগারেট। চারদিকে আর একবার তাকায় পলিত। জানে বাসায় কেউ নেই। তবুও কিশোরী মনের বিহ্বলতা।
বারান্দায় চলে আসে দুজন। চেয়ারে বসে দূরে তাকায়।
আব্বুর কাছ থেকে চুরি করেছি। খেয়ে দেখ। সাবার দিকে একটা বেনসন এন্ড হেজেজ বাড়িয়ে দিয়ে নিজের ঠোঁটে গুজে নেয় আর একটা।
কায়দা করে লাইটার জ্বেলে সিগারেট ধরিয়ে ফেলে।
একগাদা নিকোটিন ভর্তি ধূয়া গাল ভরে নেয় দ ধুমপায়ীর মতোই। রিং বানিয়ে ছুঁড়ে দেয় আকাশের দিকে।
মুগ্ধ বিস্ময়ে বান্ধবীর কাজ দেখে সাবা।
সাবার বোকা বোকা চেহারা দেখে হাসে পলিত।
লি, তুই কি নিয়মিত সিগারেট খাস? জানতে চায় সাবা আই মিন তুই কি ধুমপায়ী?
না, আমি ধুমপায়ী না। আমি ধুমপায়ীনী। খিল খিল হাসে পলিত। হুইস্কি খাবি? তাও আছে। দাঁড়া নিয়ে আসি। উঠতে গিয়ে আবার বসে পড়ে পলিত। কলিং বেল বেজে উঠে এই সময়। সাবা ভয়ার্ত চোখে পলিতের দিকে তাকায়।
মনে হয় বুয়া। সাবার দিকে তাকিয়ে অভয় দেয় পলিত। ঘন ঘন সিগারেটে টান দিয়ে বারান্দার গ্রিল দিয়ে বাইরে ছুঁড়ে মারে ফিল্টারসহ আধখাওয়া সিগারেট।
দরজা খুলে দিয়ে অবাক হয় পলিত!
তুই? আজকে? ডবল প্রশ্ন করে দরজা ধরে দাঁড়িয়ে থাকে পলিত। পলিতের হাত সরিয়ে দিয়ে ঘরে প্রবেশ করে কারান।
কী গাধারে তুই! এসছি তো কী হয়েছে? আসা যাবে না? ভেতরে প্রবেশ করতে করতে বলে উঠে কারান। তা কে বলেছে?
কিন্তু ফোন করে আসবি তো? যদি বাসায় কেউ থাকতো ?
নাযেহাল করতে চায় কারানকে।
জেনেই এসছি, বুঝেছিস? আন্টি আমাকে ফোন করেছিল। তখনই জানলাম তুই বাসায় একা। তাই চলে এলাম। কারান জবাব দেয়। এদিকে আয় আমার এক বান্ধবীর সাথে তোর পরিচয় করিয়ে দিই। কারানকে টেনে নিয়ে যায় বারান্দার দিকে। পরিচয়পর্ব শেষ করে চুপচাপ বসে থাকে কারান।
সাবাকে ভাগানোর ফন্দি মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। কিভাবে বিদায় করা যায় আপদ সেই নিয়ে ব্যস্ত সে।
কিন্তু তাকে কিছুই করতে হয় না। উঠে দাঁড়ায় সাবা।
আমি যাবো এখন।
তার কথায় কেউ প্রতিবাদ করে না।
অস্বস্তি লাগে সাবার।
ছি!
নিজেকে ধিক্কর দেয়। কেন আমি আজ আসলাম এখানে? দরজা খুলে বন্ধ করার সময় সাবার কাছে স্যরিটুকু বলার সৌজন্যটুকুও ভুলে যায় পলিত। সাবার চোখে জল এসে যায়।
বেড রুমের দরজা জানালা বন্ধ করে পর্দা টেনে দেয় পলিত। ঝাপসা অন্ধকার চোখ সহা না পর্যন্ত অপো করে সে। হালকা নীল শেডের লাইট জ্বেলে দেয়। ¯েপ্র করে এয়ার ফ্রেশনার। রোমান্টিকতা সৃষ্টি হয় চার দেয়ালের হালকা আলোয়। ত্রস্ত পায়ে কিশোরী এগিয়ে যায় বেডের দিকে। চুম্বকতা সৃষ্টি করে চার দেয়ালের মধ্যখানে কিশোর কিশোরী। আমাকে পারতেই হবে। পারবো না? পারবো না আমি? কিশোরী পারে না। নীল আলো হঠাত্ করেই পরিণত হয় সাগরে। থোকা থোকা নীল আলো হয়ে যায় রাশি রাশি নীল জল। কিশোরী সাতরে বেড়ায় নীল জলরাশিতে। ঢেউয়ের দমকে দমকে তার মুখ থেকে বেরিয়ে আসে কান্ততা। আর কতো দিন? আর কতো দিন?
রাত তিনটায় ঘুম ভেঙে যায় পলিতের। দুঃস্বপ্ন দেখেই ঘুম ভেঙে যায় তার। হাত বাড়িয়ে দেখে ভিজে গেছে। পাশ থেকে টাওয়েলটা নিয়ে মুছে আবার শুয়ে পড়ে সে। কিন্তু ঘুম আসে না সহজে। স্বপ্নের দৃশ্যগুলো চোখের সামনে ভেসে উঠে আবার। পলিত না না করে চেঁচিয়ে উঠে।
কলেজে দ্বিতীয় বর্ষে পড়ে তখন পলিত। পেছন ফিরে তাকায় সে। এই তো মাস আট আগের কথাই। অয়নের প্রপোজে রাজি হয় ও। ওদেরই ফ্যাটের ঠিক নিচতলার মেসেই থাকতো সে। একই কাসে পড়তো বলে আম্মু কিছু বলতো না। অয়নও অবাধ যাতায়াত করতো ওদের বাসায়। কিশোরী সুলভ উদ্ভ্রান্ততায় ভেজিয়ে রাখে নিজের শরীর সারাণ, এই পলিত। অজানার প্রতি অদমিত আগ্রহ। এই আগ্রহই ওকে শেষ করলো। ধ্বংস করলো। পঙ্গু করে দিল হয়তো সারা জীবনের জন্যই। সে আর গাইতে পারবে না- আমি কখনো যাইনি জলে/ কখনো ভাসিনি নীলে/কখনো রাখিনি চোখ ডানামেলা গাঙচিলে।
নির্জন দুপুরে যখন অয়ন একা ছিল, তারই এক সময়ে সীত্কার করে উঠে পলিত। ধূরন্ধর অয়ন কিছু ফটোগ্রাফও রেখে দেয় সেই আদিমতার। তারপর থেকেই বাধ্য হয় পলিত নানা সময়ে অয়নের অভাব পূরণে। ব্যাপারটা এক সময় কিভাবে কিভাবে খালাতো ভাই কারান জেনে ফেলে। অয়নের কাছ থেকে কী করে যেন ছবিগুলো আদায় করে নেগেটিভসহ। তারপর থেকে কারানের কাছে বন্দি সে। প্রতি সীত্কারে তাই খোঁজে ফেরে মুক্তি। ঢেউয়ের তালে তালে জপে বেড়ায়- আর কতো দিন? আর কতো দিন?
সেই থেকে তার দুঃস্বপ্ন।

bangla kobita

bangla kobita

কান্ডারী হুশিয়ার!
-কাজী নজরুল ইসলাম
দুর্গম গিরি কান্তার-মরু দুস্তর পারাবার
লঙ্ঘিতে হবে রাত্রি নিশীথে যাত্রীরা হুশিয়ার!
দুলিতেছে তরী, ফুলিতেছে জল, ভূলিতেছে মাঝি পথ,
ছিঁড়িয়াছে পাল, কে ধরিবে হাল, আছে কার হিম্মৎ?
কে আছ জোয়ান, হও আগুয়ান, হাঁকিছে ভবিষ্যত।
এ তুফান ভারী, দিতে হবে পাড়ি, নিতে হবে তরী পার!!
তিমির রাত্রি, মাতৃমন্ত্রী সান্ত্রীরা সাবধান!
যুগ-যুগান্ত সঞ্চিত ব্যথা ঘোষিয়াছে অভিযান!
ফেনাইয়া উঠে বঞ্চিত বুকে পুঞ্জিত অভিমান,
ইহাদের পথে, নিতে হবে সাথে, দিতে হবে অধিকার!!
অসহায় জাতি মরিছে ডুবিয়া, জানেনা সন্তরণ,
কান্ডারী! আজ দেখিব তোমার মাতৃমুক্তিপণ!
“হিন্দু না ওরা মুসলিম?” ওই জিজ্ঞাসে কোন জন?
কান্ডারী! বল ডুবিছে মানুষ, সন্তান মোর মা’র!
গিরি-সংকট, ভীরু যাত্রীরা, গুরু গরজায় বাজ,
পশ্চাৎ-পথ-যাত্রীর মনে সন্দেহ জাগে আজ
কান্ডারী! তুমি ভূলিবে কি পথ? ত্যজিবে কি পথ-মাঝ?
‘করে হানাহানি, তবু চল টানি’, নিয়াছ যে মহাভার!
কান্ডারী! তব সম্মুখে ঐ পলাশীর প্রান্তর,
বাঙ্গালীর খুনে লাল হ’ল যেথা ক্লাইভের খঞ্জর!
ঐ গঙ্গায় ডুবিয়াছে হায়, ভারতের দিবাকর
উদিবে সে রবি আমাদেরি খুনে রাঙিয়া পুনর্বার।
ফাঁসির মঞ্চে যারা গেয়ে গেল জীবনের জয়গান,
আসি’ অলক্ষ্যে দাঁড়ায়েছে তারা, দিবে কোন বলিদান?
আজি পরীক্ষা জাতির অথবা জাতের করিবে ত্রান?
দুলিতেছে তরী, ফুলিতেছে জল, কান্ডারী হুঁশিয়ার!

(কৃষ্ণনগর; ৬ই জ্যৈষ্ঠ, ১৩৩৩)
সৌজন্যঃ নজরুল রচনাবলী, ১ম খন্ড, পৃঃ ২৮৮-২৮৯

bangla jokes

bangla jokes



** চাচা-ভাগ্নে
চাচা হুজুর কিন্তু তার ভাগ্নেটা একদম নামাজ পড়ে না চাচা ভাগ্নেকে অনেক বুঝালেন কিছুতেই কাজ হলোনা শেষমেষ চাচা ভাগ্নেকে বললেন
: তুই এখন থেকে নামাজ পড়লে তোকে ৫টাকা করে দেব
ভাগ্নেতো কথা শুনে মহা খুশি সে খুশিমনে নামাজ পড়তে গেল নামাজ পড়ে এসে চাচাকে বললো,
: চাচা, নামাজ পড়ে এসেছি এবার টাকা দাও
: কিসের টাকা? তু্ই নামাজ পড়ছিস নেকী পাইছিস তোকে আবার টাকা দেব কেন?
: চাচা, আমি জানতাম তুমি এইরকম করবা আমিও কম যাইনা আমি নামাজ ঠিক- পড়ছি কিন্তু ওজু করিনাই
** হেডফোন
বিমান চলছে এক পেসেঞ্জার হঠাৎ করে হুরমুর করে প্লেনের চালকের ঘরে ঢুকে পড়লো চালকতো অবাক চালককে আরোও অবাক করে দিয়ে লোকটা চালকের হেডফোনটাকে ছিনিয়ে নিল
তারপর লোকটা বলল, "হারামজাদা! আমরা টাকা দেব আর তুমি এইখানে বইসা কানে হেডফোন লাগাইয়া গান শুনবা!!!"
** মুলার ক্ষেত
করিমমিয়ার মুলার ক্ষেত পোকায় খেয়ে শেষ করে দিচ্ছে তাই সে গেল কৃষিবিশেষজ্ঞের কাছে
করিমমিয়াঃ ডাক্তারসাব, আমার মুলার ক্ষেততো পোকায় খেয়ে শেষ করে দিল এখন কি করি?
কৃষিবিশেষজ্ঞঃ আপনি এক কাজ করুন পুরো ক্ষেতে নুন ছিটিয়ে দিন
করিমমিয়াঃ আহা! কি পরামর্শ? নুনছাড়াই খেয়ে শেষ করি ফেইলছে আর নুন দিলেতো কথাই নেই
** কৌতুক : (০১) সাঁতার
এক যুবক নৌবাহিনীর সাক্ষাৎকার দিতে এসেছে
প্রশ্নকর্তাঃ আপনি কি সাঁতার জানেন?
উত্তরদাতাঃ সাঁতার শেখার সুযোগ হয়ে উঠেনি, স্যার
প্রশ্নকর্তাঃ তাহলে কি ভেবে আপনি নৌবাহিনীর সাক্ষাৎকার দিতে এসেছেন?
উত্তরদাতাঃ মাফ করবেন, স্যার; তাহলে কি আমি মনে করব যে বিমানবাহিনীর আবেদনকারীরা উড়তে শেখার পর আসে
**কৌতুক : (০২) গরু
লোক- এই যে, তুমি যে ভিক্ষা চাইছো, কিভাবে বুঝবো যে তুমি কানা? ভিক্ষুক- এই যে দূরে একটা গরু দেখতাছেন, ওইটা আমি দেখতাছি না

Thursday, January 7, 2016

blogger earning for begainer

blogger earning for begainer

ব্লগার ভাইরা আপনারা যারা ব্লগ বা ওয়েব সাইট এর মালিক কিন্তু এখনো কোনো আয় করতে পারছেন না। তারা  এদিকে আসুন। আপনারা হয়তো অনেক উপায় অবলম্বন করেছেন আয় করার জন্য। অনেক ক্ষেত্রে সফল হতে পারেন নাই কিছু কারণে। আয় হয় তো টাকা তোলা ঝামেলা। ক্রেডিট কার্ড ইত্যাদি প্রয়োজন। আজ আমি আপনাদের Google Adsense alternate শেয়ার করব। এখান হতে আপনি ফোন রিচার্জ  বিকাশ এবং ব্যাঙ্ক ট্রান্সফার এর মাধ্যমে টাকা পেতে পারেন। বিশ্বাস না  হলে এ সাইটের অ্যাড পরীক্ষামূলক ভাবে কয়েক দিনের জন্য আপনার সাইটে প্রকাশ করে আয় করা টাকা মোবাইল রিচার্জ নিয়ে দেখতে পারেন। আসা করি আমার এ টিউন এ ব্লগ বা ওয়েব সাইট মালিক ভাইদের উপকার হবে। রেজিস্ট্রেশন এর জন্য ক্লিক করুন : http://wap4dollar.com/refer.php?refer=iw5jea5h1v

Earn @ Wap4dollar.Com

Friday, January 1, 2016

seo

seo

OFF-PAGE OPTIMIZATION: অফ পেজ SEO হলো আপনার পেজ বা পোস্ট এর  বাইরের কাজ। আপনার পেজ বা পোস্ট এর অফ পেজ SEO যতো ভালো হবে আপনার ভিসিটর ও ততো বাড়বে। অফ পেজ SEO করতে যে সকল কাজ করতে হয়। Back-link Create, Forum posting, Guest writing, ইত্যাদি। আজ আপনাদের সহজ ভাবে অফ পেজ SEO সম্পর্কে  ধারণা দেয়ার  চেষ্টা  করব।
১/ Back-link create: Back-link হলো আপনার ব্লগ বা ওয়েব সাইট এ প্রবেশ করার দরজা। ধরুন আপনি ফেইসবুক বা সোশ্যাল নেটওয়ার্ক এ আপনার ব্লগ বা ওয়েব সাইট ইউআরএল পোস্ট করলেন। উক্ত পোস্ট হলো আপনার ব্লগ বা ওয়েব সাইট এর জন্য একটা ব্যাক লিংক। আসা করি ব্যাক লিংক কি বুজতে অসুবিধা নেই।
২/ Forum-posting: ফোরাম কি। ফোরাম হলো ট্রাফিক আর্নিং সাইট। এমন অনেক ওয়েব সাইট আছে যারা প্রতিনিয়ত আপনার পোস্ট বা লিংক ভিসিট করে। আপনি শুধু খুঁজে বের করুন আপনার পোস্ট Related Forum. ঐ ফোরাম এ মেম্বার হন তারপর পোস্ট করুন। Post-related Forum খুজতে Help নিতে পারেন www.linksearch.com
৩/ Guest-writing: এ পদ্ধতিতে আপনি আপনার ব্লগ বা ওয়েব সাইট এর ভিসিটর বাড়াতে পারেন। এ জন্য আপনাকে বিভিন্ন সাইট এ ব্লগ লিখতে হবে এবং বিভিন্ন রাইটার কে আমন্ত্রণ করতে হবে আপনার ব্লগ বা ওয়েব সাইট এ পোস্ট লিখার জন্য।

Thursday, December 31, 2015

Telugu Video Songs | Movie Masty

Telugu Video Songs | Movie Masty: Telugu Video Songs,Video Songs

Friday, December 25, 2015

make money online

make money online

আজ আমি আপনাদের যে পদ্ধতি শেয়ার করব তা হলো অনলাইন মার্কেটিং। এর পদ্ধতিতে ইনকাম করতে সর্বপ্রথম যা প্রয়োজন তা হলো নিজের ব্লগ সাইট বা ওয়েবসাইট। আপনি যার দ্বারা  কোনো পণ্য কে উপস্থাপন করতে পারবেন। অনলাইন এর ভাষায় একে এফিলিয়েট মার্কেটিং বলে। এখন প্রশ্ন হলো এ রকম পণ্য কোন ওয়েবসাইট হতে পাবো। এ রকম মার্কেটিং পণ্য অনেক ওয়েবসাইট এ পাওয়া যায়। তার মধ্যে www.amazon.com অতি জনপ্রিয়। এখান হতে আপনি আপনার ইচ্ছা মত পণ্য রিভিউ ও সেল করতে পারেন। আপনার সেল কৃত পন্যের মোট মূল্যর ১৫% কমিশন আমাজোন আপনাকে পে করবে। অতিজনপ্রিয় কিছু এফিলিয়েট মার্কেটিং ওয়েব লিস্ট নিচে দেয়া হলো :

1. www.amazon.com

2. www.clickbank.com

3. www.flexoffer.com

4. www.avantlink.com

5. www.revenuelink.com

আসা করি আমার এ পোস্টে নতুন ব্লগার ভাই রা উপক্রিত হবেন।